giovedì 17 dicembre 2015



Natale dei Poveri il 25-26-27 Dicembre-2015
Siete tutt@ invitati in Via di Centocelle, 100 a Roma
Per la festa dei  MILLE COLORI


সকল ধর্মের ও সংস্কৃতির সহাবস্থানের জন্য ২৫-২৬-২৭ ডিসেম্বর দুপর ৩.০০টা থেকে প্রতি দিন ভারতীয় উপমহাদেশের শিল্পীদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Per la convivenza multi religiosa e multiculturale 
Con lo slogan :
Roma è di Tutti
Si balla, si canta e si assaggiano i piatti tipici

SOTTOSCRIZIONE :
Per i  3 giorni 10.00 euro

Info: 3398127020//064465152

venerdì 4 dicembre 2015

11-12-2015 Manifestazione a Roma

I fatti di Parigi ...
Siamo uomini e donne di questo quartiere e rifiutiamo le differenze basate sulla lingua, sul colore della pelle, sulla provenienza e sulla religione.
Pensiamo che l’accoglienza e l’accettazione della diversità siano garanzia di una vita all’insegna della giustizia e del rispetto reciproco.
Siamo accomunati dal quartiere che viviamo e dalla fiducia in una vita migliore.
Abbiamo provato un grande dolore per le morti di parigi, come per quelle causate dalle bombe occidentali sulle popolazioni Iraqene, Siriane, Libiche, Afgane, Yemenite, Palestinesi. Parigi come kabul, lahore e baghdad.
Pensiamo che la responsabilità di queste morti sia in primo luogo dei governi che da oltre 25 anni producono distruzione in ogni parte del pianeta.
A livello internazionale, i governi occidentali si nutrono del mercato delle armi, a livello nazionale tagliano servizi, sopprimonodiritti, mettono gran parte della popolazione in ginocchio scagliandola nella povertà e nell’emarginazione, nella disperazione e nella miseria.
Siamo convinti che non siano gli immigrati né i musulmani a rappresentare il nostro nemico e chi pensava che la guerra fosse possibile esercitarla senza subirla, chi pensava che fosse possibile continuare a guardarla in televisione senza mai esserne coinvolti, si sbagliava.
Siamo convinti che sia necessario  opporci alla guerra rivendicando allo stesso tempo migliori condizioni di vita. La guerra è morte, povertà e devastazione e noi, uniti, la rifiutiamo.

 আজ ০৪-১২-২০১৫ তারিখ তরপিনাতারায় ৫নং মিউনিসিপাল কমুনের হলে ইতালীয়ান ও বিদেশীদের এক আলোচনা সভা হয় । আলোচনায় প্যারিসের আক্রমনের ঘটনার বিশদ আলোচনা হয় । সকল বক্তা একমত প্রকাশ করে যে, প্যারিস আক্রমন এটা কোন ধর্মীয় বিষয় নয় । এমনকি কোন ধর্মকে এটার জন্য দায়ী করা যাবে না । প্যারিসে যেটা ঘটেছে সেটা শুধূ মাত্র রাজনৈতিক হিংসা -প্রতিহিংসা ও অস্ত্র সেই সাথে পেট্রোল এর ব্যবসার হিসাব নিকাস । ঐ ঘটনার জন্য যাহারা মুসলিম ধর্মকে দায়ী করেছে, তাহারা নিতান্তই নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধীর জন্য করতে চাচ্ছে । যাহারা মুসলিম ধর্মকে ঐ ঘটনার সাথে জড়িত করে ধর্মের বিপক্ষে প্রচার করছে , তাহাদের বিপক্ষে প্রতিবাদ করার জন্য সকলে একমত হয় । 

ইতালীয়ান কমুনিটির সাথে এই মত বিনিময় সভায় বাংলাদেশ কমুনিটির যাহারা উপস্থিত ছিলেন বিশেষ উল্লেখ্য ইতালী আওয়ামীলীগ এর নেতৃবৃন্দ নিয়ে দলের সাধারন সম্পাদক জনাব হাসান ইকবাল উপস্থিত হয়, বিএনপির সাধারন সম্পাদক জনাব খন্দকার নাসির উদ্দীন বিএনপির দলীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে যথা সময়ে উপস্থিত হয়, ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক জনাব আব্দুর রশিদ, হিউম্যান ফাউন্ডেশন এর সভাপতি জনাব নাঈম, বৃহত্তর ঢাকা সমিতির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি জনাব মোঃ সেলিম, সাধারন সম্পাদক জনাব মঞ্জুর আহাম্মেদ মঞ্জু, মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর সমিতর সভাপতি জনাব মোক্তার জামান ও মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর সমিতির উপদেষ্ঠা জনাব হাবীব চৌধূরী সহ বৃহত্তর ঢাকা, বৃহত্তর ফরিদপুর, বৃহত্তর কুমিল্লা , বৃহত্তর নোয়াখালী ও বৃহত্তর সিলেট সহ বিভিন্ন অঞ্চলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন । বাংলাদেশ সমিতি-ইতালীর নির্বাচন কমিশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সর্ব জনাব সাইফুল ইসলামও আতীয়ার রসুল কিটন । বিশেষ ভাবে লক্ষনীয় ছিল সনাতন ধর্মের ( হিন্দু ধর্ম) অনকে ভাই ও বোন উপস্থিত ছিল যেমন ছিল শ্রীমতি তপতি । সেই সাথে মসজিদ গুলি পক্ষে উপস্থিত ছিলেন তরপিনাতারা মুসলিম সেন্টার এর ইমাম ও মসজিদ-এ-রোম এর খতিব মাউলানা হাফেজ মিজানুর রহমান তাহাদের সকল কর্মকর্তা ও সদস্য নিয়ে।
ইন্ডিয়ান কমুনিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন শ্রী রাজেশ শাহানী, রাবিন্দার সিং ও আদনান নিয়াজ । পাকিস্তান কমুনিটির পক্ষে উপস্থিত ছিল জনাব এরমান ভাট্টি, মরোক্ক কমুনিটির পক্ষে উপস্থিত ছিলেন জনাব আদেল উরযা ও সেনেগাল কমুনিটির জনাবা ফাতু । 
উপস্থিত সকলের কন্ঠ ভোটে প্রস্তাব গৃহীত হয় যে, সকল ধর্মের, বর্ণের, জাতির সহাবস্থানের জন্য ও মুসলিমদের বিপক্ষে যে অপপ্রচার করা হচ্ছে ও ফ্রান্স সরকার যে ভাবে ১৩০টি মসজিদ নিরাপত্তার অজুহাতে বন্ধ করতে যাচ্ছে ঠিক ঐ রুপ গভীর ষড়যন্ত্রে ইতালী সরকারও মসজিদ বন্ধ করার একটি বাহানা খুজছে । এই ষড়যন্ত্রের বিপক্ষে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মিছিল আহ্বান করা হয়েছে। 
সভাটি ইতালীয়ানদের পক্ষে পরিচালনা করেন ইতালীয়ান আইনজীবী জনাব ফ্লাভিও ও বিদেশীদের পক্ষে পরিচালনা করেন বাংলাদেশ সমিতির সভাপতি জনাব নুরে আলম সিদ্দীকী বাচ্চু । 
এই মত বিনিময় সভায় টেলিফোনে যোগাযোগ রক্ষা করেন, বৃহত্তর ঢাকা সমিতর সভাপতি জনাব কাজী মনসুর আহাম্মেদ শিপু, বৃহত্তর কুমিল্লার সভাপতি জনাব দিদারুল আবেদীন ও বৃহত্তর সিলেটের সভাপতি জনাব অলি উদ্দীন শামীম ।
গন মিছিল
১১-১২-২০১৫, শুক্রবার
সন্ধ্যা ৫.০০টায়, পিয়াচ্ছা মারানেল্লা - তরপিনাতারা









giovedì 10 settembre 2015

studenti a Bangladesh in Lotta

মেরুদন্ড ভেঙ্গে যাবে, আর কোন দিন সোজা হয়ে দাড়াতে পারবেন না ।----
শিক্ষা কর ? কেন ? Tasse sugli Studenti perche? ছাত্র-ছাত্রীদের পার্শ্বে দাড়ানো অাপনার আমার নৈতিক দায়ীত্ব-- শেযার করে প্রচার করুন ।।।
The government of Bangladesh has added fees on students, students are demonstrating against this decision. the government has ordered the police to evict the procession, the police brutally charged the demonstrators.
We think if the government is in trouble, then the fees can recover from tobacco, alcohol and perfume, not by students
বাংলাদেশে বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের সাথে সকল অভিবাকগণের উচিৎ পার্শ্বে দাড়ানো । এই আন্দলোন ছাত্র-ছাত্রীদের নয় । এই আন্দোলন জ্ঞান অর্জ নের আন্দোলন- সুষ্ঠ সমাজ গড়ার আন্দলোন । কোন ক্ষমতার আন্দোলন নয় । কোন রাজনৈতিক মারম্যাচ নয় ।
এটা জানার আগ্রহ, বিবেক অর্জ নের অন্দলোন । আমাদের ধারনা সকল ছাত্র-ছাত্রীদের ধর্মঘট ডাকা উচিৎ--- স্কুল,মাদ্রাসা , মহাবিদ্যালয়-বিশ্ববিদ্যালয় সকল স্থানে ক্লাশ বয়কট করা উচিৎ ।
সরকার যদি অর্থ নৈতিক সমস্যায় থাকে, তবে শিক্ষা খাতের খরচ সিগারেট+এলকোহল+ফরফিউম ইত্যাদি খাত থেকে নেওয়া উচিৎ । শিক্ষাই যদি জাতীর মেরুদন্ড হয়, তাহলে, মেরুদন্ড শক্ত রাখার দায়ীত্ব সরকারের ।
আপনি কি মনে করুন ? শেয়ার করুন, মতা-মত দিন, নয়তো মেরুদন্ড ভেঙ্গে যাবে, আর কোন দিন সোজা হয়ে দাড়াতে পারবেন না ।----
Il governo del Bangladesh ha aggiunto le tasse sugli studenti, gli studenti stanno manifestando contro questa decisione. il Governo ha ordinato alla polizia di sgomberare il corteo, la polizia brutalmente caricato ai manifestanti.
Noi pensiamo, se il governo è in difficoltà, allora le tasse possono recuperare da tabacco, alcol e profumi, non dagli studenti




sabato 23 maggio 2015

Capodanno Bangla 1422

Conferenza Stampa
27 Maggio 2015, Ore 9.30
Parco Centocelle, Via Casilina 712 
Abbiamo organizzato questaConferenza Stampa per avviare la festa Capodanno Bangla e scambiare due parole con i giornalisti su quali problemi abbiamo affrontato per organizzare questa festa e presentazione del programma del Capodanno Bangla 1422.
L’Associazione Dhuumcatu, a nome dei suoi oltre 10.000 iscritti, è lieta di invitarVi al Capodanno Bangla che si terrà
Dal 28 Maggio al 2 Giugno 2015
presso il Parco di Centocelle
Via Casilina 712, Roma
in un’atmosfera di fraternità multiculturale e multi religiosa.
L'evento, giunto alla sua XVI edizione, come ogni anno andrà a riunire le comunità sud-asiatiche presenti sul territorio nazionale provenienti dal Bangladesh, India, Nepal, Bhutan, Birmania, Pakistan, Afghanistan, Sri Lanka e Thailandia. Quest’anno la festa è dedicata ai fedeli cattolici uccisi in Kenya. Per ricordare i nostri fratelli abbiamo voluto invitare i rappresentanti presenti sul territorio di diverse religioni tra cui cristiana, islamica, induista, sikh, buddista e molte altre, confidando nella convivenza multi-religiosa. Alle celebrazioni parteciperanno cittadini italiani, lavoratori, disoccupati studenti, ricercatori, rappresentanti locali, diplomatici e tutti coloro che sono curiosi di scoprire e conoscere nuove culture e tradizioni e che vorranno prender parte ai festeggiamenti. Durante i festeggiamenti si parlerà anche della raccolta differenziata, visto che a Roma la situazione è molto arretrata. Il tutto sarà allietato da balli, canti, poesia, gastronomia e molto altro. L’invito è inoltre rivolto a tutti coloro che vorranno arricchire, attraverso il loro talento, il panorama artistico del Boishakhi Mela, diventato ormai un consolidato appuntamento festivo della Capitale. Per questo, qualora vogliate proporci un vostro contributo o soltanto avvisarci della vostra gradita partecipazione, saremo lieti di essere contattati. Aspettandovi numerosi e pronti a confonderci in un miscuglio di sapori, profumi e colori di differenti culture, porgiamo i nostri più cordiali saluti.
l’Ufficio Organizzativo dell’Evento responsabili Ufficio Organizzativo
Associazione Dhuumcatu Onlus , via Casilina, 525, Roma
Tel 064465152  cell:  339 8127020

Email: dhuumcatu@yahoo.it, Sito: www.dhuumcatu.org

mercoledì 6 maggio 2015

bengalesi in italia con religione Islamica

Comunicato--- প্রেশ বিজ্ঞপ্তি

L’ Associazione Dhuumcatu invita tutti i ricercatori , giornalisti e fotografi interessati a conoscere la cultura musulmana a partecipare al programma che si svolgerà nella sala di preghiera 
il giorno 10 maggio dalle 18.00 alle 23.30 in --- ১০ মে রবিবার , বিকাল ৬.০০টায়
Via Gabrio Serbelloni-25 (Torpignattara)-- মসজিদ-এ-রোম, তরপিনাত্তারা
Si parlerà del problema della droga , del massacro in Nigeria, dei morti del terremoto in Nepal ( verso i quali verrà rivolta una preghiera)
In seguito verrà dato un riconoscimento ai giovani per aver imparato a memoria il Corano ( Hafez), giovani che oltre alla scuola italiana sono riusciti a frequentare i corsi organizzati dalla moschea “Masjeed-e-Rome”

আলোচনা--- ড্রাগ এর বিপক্ষে, নাইজেরিয়ায় খৃষ্টান হত্যার বিপক্ষে ও নেপালে ভূমিকম্পে মৃতু ও আহতদের জন্য দোয়া সেই সাথে কোরান-এ. হাফেজ এর পাগরী প্রদান-- আপনি আমন্ত্রিত ।

venerdì 17 aprile 2015

Bengalesi In italia

Il V°
Municipio dice che noi Bengalesi siamo troppi
Il I°
Municipio e i Vigili iniziano ad perseguitarci
Al
Campidoglio si tappano le orecchie
E
I cittadini Italiani hanno scritto “Uno di meno“
Un altro ha scritto “ Ammazzate tutti questi sono dell’ISIS”


Mi dispiace dirlo

ma mentre voi state diventando razzisti noi stiamo diventando (a parer vostro) “terroristi”. Qualsiasi cosa noi chiediamo subito qualcuno di voi inizia a dire che noi siamo NEGRI, che SIAMO TERRORISTI che stiamo rovinando il vostro paese. In prima fila c'è l'Onorevole Salvini, ma attenzione, mentre l'On. Salvini attacca tutti gli immigrati, l'Assessorato alla Cultura del V° Municipio ha attaccato in particolar modo i cittadini del Bangladesh, avendo rifiutato il permesso per il 16° Capodanno Bangla, rispondendoci “siete troppi”. (CHE come prima conseguenza ha fatto si che il 1°gruppo VV.UU ha di fatto avuto carta bianca contro Bengalesi, adesso uno in ospedale.)

Vorrei
informarVi che sia i Bengalesi che gli altri ambulanti non sono criminali ne  abusivi, essendo titolari di Partita iva, ed essendo regolarmente iscritti alla Camera di Commercio anche con licenza itinerante, l’unica irregolarità è la mancanza di autorizzazione all'occupazione del suolo pubblico; ma attenzione: gli ambulanti non appoggiano le loro merci al suolo, loro camminano con la loro merce e si fermano a richiesta della clientela, comunque le merci rimangono sempre in mano.
Pochi giorni 
Fa avete approvato il reato di tortura, ma vorrei avere delle delucidazioni circa il comportamento dei VV.UU del I° Gruppo nei confronti degli ambulanti? Perché non avete mai aperto un inchiesta sui motivi per cui ogni giorno almeno una ambulante viene ricoverato in ospedale per una mano o una gamba rotta?
Noi crediamo che qualsiasi divisa, quando e se commette qualche atto di violenza, lo fa sempre d'accordo con i politici (Genova 2001 ne è l'esempio). Contro questi atteggiamenti dei politici che usano la divisa senza trovare una soluzione abbiamo dato un appuntamento pubblico a discutere del problema relativo.

Manifestazione
20 Aprile 2015, Ore 14.00
Piazza Santi Appostoli- Roma
Siete tutti invitati
Ass: Bangladesh in Italia e Dhuumcatu

venerdì 10 aprile 2015

Bengalesi in Italia

Al Rispettabile Prefetto
Dott. Angelo Malandrino
Ministero degli Interni
Palazzo Viminale

Epc. Prefettura di Roma, Questura di Roma, Roma Capitale e Divisione Cittadinanza dello stesso Ministero degli Interni

Oggetto: Richiesta appuntamento congiunto.

L' Associazione Dhuumcatu, sita a Roma in Via Casilina, 525, Tel: 064465152, Cell: 3398127020, Email: dhuumcatu@yahoo.it, Sito: www.dhuumcatu.org, Facebook: Associazione Dhuumcatu, Vi ringrazia per le precedenti collaborazioni e Vi inoltra una richiesta di appuntamento congiunto per discutere insieme a Voi, al Rappresentante della Prefettura di Roma, della Questura di Roma, Roma Capitale e al funzionario responsabile della Cittadinanza del Vostro Ministero relativamente ai seguenti punti:


1.       La richiesta da parte della  Questura di Roma della residenza per il rinnovo o per il rilascio della carta di soggiorno ha causato a molti lavoratori immigrati diverse difficoltà soprattutto nei casi in cui la loro residenza non coincide con il loro domicilio. In base alle nostre conoscenze non esiste nessun obbligo che imponga uno stesso indirizzo per la residenza e il domicilio. Inoltre, a seguito di tale richiesta della Questura di Roma, è nato un mercato nero relativo alla vendita della residenza il cui costo attuale sfiora i 700 euro.

2.       La Prefettura di Roma e la Questura obbligano i lavoratori autonomi a pagare le tasse (F24) immediatamente . Secondo quanto sappiamo i cittadini invece possono pagare anche dopo uno o due anni tali tasse maggiorate da un interesse dello Stato.

3.       Per il rilascio della residenza e del certificato di idoneità alloggiativi Roma Capitale chiede un intervento da parte del proprietario il quale è chiamato a firmare diversi documenti. Molti proprietari però si sono dimostrati contrari affermando che, una volta affittata la casa con regolare contratto, non hanno nulla a che vedere con documenti da firmare o con il numero delle persone che vivono nell'immobile. Tutto ricade sulla responsabilità dell'affittuario il quale può richiedere qualsiasi documento al Comune senza il proprietario della casa.

4.       La Divisione Cittadinanza non accetta la richiesta di cittadinanza se la residenza non raggiunge i 10 anni continui (tale richiesta non viene accettata anche nel caso in cui si tratti di una residenza superiore ai 15 anni con una interruzione di qualche giorno da parte dell'interessato). Dopo alcuni accertamenti abbiamo verificato che, passati 2-3 anni dal preavviso del rigetto, non esiste nessun aggiornamento sul sito. Nonché abbiamo riscontrato che lo straniero ha presentato la richiesta solo per se stesso ed il reddito risulta sufficiente - invece la sua richiesta è stata rigettata con la motivazione che il suo reddito non è sufficiente per una intera famiglia.

5. Discutere varie ed eventuali. ( esempio rimborso dei  contribuiti pagati non dovuti)

Pertanto Vi chiediamo un appuntamento che veda la presenza di una delegazione formata da otto (8)  persone appartenenti a diverse nazionalità che fanno capo alla nostra Associazione.

Suggeriamo come data  e orario per l'incontro il 26/03/2015 alle ore 15:00.
RingraziandoVi ancora per la Vostra disponibilità e augurandoVi buon lavoro
Le porgo i miei
Distinti Saluti
Nure Alam Siddique detto Bachcu
Il Responsabile
Associazione Dhuumcatu
Roma: 26-02-2015

-------In data 08-04-2015 abbiamo ricevuto una nota dal ministero degli interni, dove ha informato che sta esaminando la nostra richiesta.

Grazie, per la Vostra risposta e vorrei sottoporVi un'ulteriore problematica sorta nell'ultima settimana,  la Questura di Roma ha notificato diversi preavvisi di rigetto motivati " il rinnovo del permesso di Soggiorno deve essere chiesto 60 giorni prima della scadenza"
Vi chiediamo vivamente  di aggiungere anche questo tema  alle nostre  precedenti richieste per  l'incontro con la S.V.
Ass. Dhuumcatu





mercoledì 1 aprile 2015

PASQUA SENZA ACQUA

PASQUA SENZA ACQUA
L’Associazione Dhuumcatu augura a tutti i fedeli cattolici e non una serena e gioiosa Pasqua.
I nostri auguri sono rivolti a tutti coloro che sono mossi ancora dal senso di umanità, che riescono ancora a stupirsi e guardano il mondo con gli occhi curiosi, a prescindere da se professino una religione e da quale essa sia.
Auguri a tutti coloro si impegnano a rubare un sorriso a chi soffre e a chi ha perso la speranza.
Auguri a chi sogna la fine di tutte le guerre, di tutte le sofferenze e di tutte le miserie dell’esistenza.
Auguri a chi crede che la religione non sia un ostacolo ma che possa essere un punto di incontro fuori dai confini dei luoghi di culto.
Auguri a chi auspica la libertà dalle schiavitù delle differenze religiose, culturali, sociali ed economiche.
Vi auguriamo di riscoprire l’importanza di una convivenza multiculturale e multi religiosa che può realizzarsi solo attraverso il rispetto verso tutta l’umanità.
Auguriamo alle istituzioni tutte di riscoprire questo senso di umanità e di rispetto e ci auguriamo si impegnino a bloccare gli sfratti e i distacchi di luce e acqua verso le famiglie non abbienti.
Ci auguriamo che questa Pasqua non sia caratterizzata da eventi come quelli di questa mattina, che nessuna famiglia debba festeggiare in strada e che nessuna famiglia debba svegliarsi senza acqua a causa dell’insolvenza.
BUONA PASQUA A TUTTI.

domenica 29 marzo 2015

Bengalesi in Italia Dhuumcatu



COMUNICATO
II Seminario  “Empowerment delle donne del subcontinente indiano
Domenica 26/04/2015 dalle ore 13:00
Tempio shik Gurdaiara
Via Aurelia – Fermata R. Guerra Giovanni (Bus 246 da Cornelia )
Info: 3209563607 ( per la lingua Punjabi)


Questa mattina, 29 marzo, ci siamo recati al secondo appuntamento con le donne della comunità indiana (il primo era stato annullato a causa del maltempo), abbiamo così presentato anche nel tempio Shik, Gurdaiara, di via Aurelia il progetto  “Fraternità: promozione di nuove frontiere per l’integrazione sociale” realizzato con il contributo della regione Lazio.
La quasi totalità delle donne si è mostrata interessata al progetto manifestando la necessità di un percorso di emancipazione proprio e di genere, per questo abbiamo deciso di proseguire insieme e di organizzare il secondo seminario del progetto domenica 26 aprile dalle ore 13 sempre nel loro tempio.
Invitiamo a partecipare chiunque sia interessato al percorso.
Asso: Dhuumcatu, Tel: 064465152





venerdì 13 marzo 2015

Cultura Bengalese a Roma in rischio

Lettera aperta dei NEGRI a Mafia Capitale

Epc. All'Onorevole Sindaco di Roma Ignazio Marino
Epc. All'Onorevole Presidente del V Municipio Palmieri

Salve Signori,
Prima di tutto vorremmo chiederVi scusa per il disturbo, anzi chiediamo perdono. 
Noi Negri non sapevamo che Mafia Capitale fosse una risorsa, una forza e un potere invisibile. Non sapevamo che non bisognava dire nulla contro questa organizzazione.
Nel 2012 abbiamo fatto un grave errore: la giunta Alemanno ci aveva ordinato di stipulare un contratto per la pulizia del Parco di Centocelle, dove intendevamo organizzare il nostro evento annuale  "Capodanno Bangla", con una cooperativa di sua fiducia Protocollo: RA/28425 ma noi, sentendo qualcosa  "puzza di bruciato", abbiamo rifiutato; di conseguenza il Gabinetto del Sindaco ha deciso di revocarci l'autorizzazione Protocollo: RA/29514 della festa "Capodanno Bangla" presso il Parco. Viva La Mafia.
Non solo, senza nessun tipo di prova, come ad esempio una foto, il Gabinetto del Sindaco ci ha accusato di aver lasciato il giardino pieno di immondizia (il sopralluogo era stato effettuato da quella stessa cooperativa con la quale ci eravamo rifiutati di collaborare). Ci chiediamo quindi: Perché tale accertamento non è stato fatto dai VV.UU? Se il giardino era sporco, perchè non sono state scattate delle foto?
Comunque, adesso abbiamo capito che noi Negri dobbiamo accettare qualsiasi condizione voi decidiate.
Stessa cosa è accaduta nel 2010 quando abbiamo fatto un comunicato stampa contro una ingiusta decisione dell'Ufficio del Gabinetto del Sindaco (solo oggi capiamo perché che era meglio non farlo). In quell'occasione infatti sono stati mandati i VV.UU. per fare un accertamento sempre in merito alla festa. Bene, gli agenti si sono trovati di fronte a un enorme reato: la pedana aveva un'altezza superiore a 80cm.
Questi agenti però non hanno considerato i dislivelli presenti nel giardino abbandonato da Roma Capitale, dislivelli che facevano sì che la pedana fosse in alcuni più alta e in alcuni più bassa. Per questa irregolarità il Comandante Giuliano, che nutre un'antipatia nei confronti della nostra associazione dal 2008, ha ordinato di procedere penalmente e noi ci siamo ritrovati con una bella condanna. Viva La Mafia.
Nel 2015 abbiamo ricevuto diverse comunicazioni da Roma Capitale che ci accusa ancora per quanto avvenuto nel 2012 (che non è altro che una fantasia di quella cooperativa).
In data 13-03-2015 segreteria del Presidente V municipio ci ha informato che con una conferenza dei servizi Protocollo : 43859 V Municipio  è stato deciso che “ dentro il Parco Cento Celle non si può fare nessun Festa”

Vorremmo scrivere anche due parole riguardo al Campetto di Casal Bertone Via Ettore Fieramosca che in data 03/03/2015, con una iniziativa autonoma dei Carabinieri della Stazione di Casal Bertone, è stato sgomberato. Lo stesso giardino che due anni fa è stato recuperato dal degrado grazie a diverse iniziative e attività pubbliche, sociali, culturali e didattiche sia per i bambini, sia per le donne. 
I CC della Stazione di Casal Bertone, affermano di essere stati sono costretti a chiamare la ditta che, ormai da tre anni,  ha lasciato in stato di totale abbandono il campetto. E' stato inoltre detto che all'interno del campetto sono stati ritrovati 34 carrelli dell'Auchan e un allaccio abusivo di elettricità. La verità è che questi carrelli stavano nel campetto da anni, perché lì vicino c'è un parcheggio dove ogni sabato vengono lasciati dai clienti dell'Auchan 2-3 carrelli i quali, a causa del vento, finiscono a volte sulla strada diventando pericolosi e creando anche disagi alla circolazione. Forse non sarebbe meglio denunciare il proprietario dell'Auchan per abbandono di carrelli?
Per quanto riguarda l'elettricità, attenzione: nessuno è andato mai a rubare la corrente visto che c'era un contatore e un certo Signor Paolo veniva settimanalmente a riscuotere 50 euro per il consumo.
Inoltre vorrei aggiungere che quando c'è stata l'operazione dei militari all'interno di questo campetto sono stati danneggiati 4 furgoni. I militari hanno affermato che loro non hanno toccato nessun furgone. Forse questo è successo quando i militari sono usciti dal campetto con sei lavoratori immigrati che sono stati fermati e portati alla stazione. Forse ISIS è entrato dentro e ha rotto tutto. 
A questo punto chiedo all'onnipotente Dio: Per favore, a chiunque abbia rotto i nostri furgoni e le nostre cose da Negri: paralizzagli le mani.
Comunque, nessuna autorità è intervenuta per accertare irregolarità o prepotenze o se la ditta in che modo sia stato accordato ad una ditta l'autorizzazione alla costruzione di un campetto nell'area occupata. Viva la Nuova Mafia.
Vorrei aggiungere un'altra cosa: questa ditta ha vinto un appalto per costruire un campetto sportivo. Bene! veramente un bene per tutti i cittadini! ma una domanda sorge spontanea: il campetto sarà poi di uso pubblico o gestito da privato ( si tratta sempre di cooperative di loro conoscenza) ? E visto che si trova in uno spazio dove c'è un'alta quantità di smog a causa del passaggio di treni ogni 3-4 minuti ci chiediamo: non è pericoloso per la salute un centro sportivo in quella zona? nessun'autorità ha fatto questo tipo di controlli?
Dove sta l'ASL! Viva La Mafia.

Signori Capi della Mafia, Vi chiedo perdono per il disturbo e prometto che non dirò mai più niente contro di voi.
Scrivo questa lettera aperta anche per aver un appuntamento con il Presidente di MAFIA CAPITALE per discutere insieme il problema relativo alla festa del Capodanno Bangla 1422 (2015), XVI edizione dell'evento organizzato dalla nostra associazione presso i giardini del Parco di Centocelle, un evento che si terrà nei prossimi mesi ( 4 giorni compresi nell'arco di tempo che va dal 30/04 all'11/05).


Poiché abbiamo delle difficoltà per l'autorizzazione, saremmo lieti nell'accogliere qualsiasi indicazione relativa a una qualche Villa di Vostra proprietà con grandi giardini dove potremmo festeggiare il Capodanno Bangla. Visto che l’amministrazione non vuole che noi NEGRI facciamo le nostre feste.


Vi auguro buon lavoro in ogni settore, tranne quello che spara a Noi Negri.

Per informazioni
3398127020

NEGRO Bachcu

mercoledì 11 marzo 2015

Cultura bengalesi In italia



Continuiamo il nostro viaggio alla scoperta della cultura bangladese e del suo popolo. Dopo aver parlato nella prima parte, delle tradizioni e della storia del loro paese (bidesh), questa volta ci concentreremo su come vivono i bangladesi nel nostro Paese (shodesh).
http://frontierenews.it/wp-content/uploads/2012/07/Scuola-di-italiano-per-madri-bangladesi-300x200.jpg
Scuola di italiano per madri bangladesi
POPOLO DI MIGRANTI. Le migrazioni dal Bangladesh hanno avuto inizio nel Settecento, alternandosi secondo le vicende politiche nazionali. Nel 1947, per esempio, quando il Bangladesh era ancora Pakistan orientale, i forti conflitti tra hindu e musulmani portarono circa 3 milioni di hindu verso l’India e circa 846 mila persone d’inverso nel Bangladesh. Con la guerra d’indipendenza dal Pakistan nel 1971, 10 milioni di bangladesi cercarono rifugio in India. Verso l’Europa la prima grande onda migratoria cominciò nel ’600, come manodopera a basso costo importata nel Regno Unito dalla Compagnia delle Indie Orientali. Questo spiega la massiccia presenza di migranti bangladesi, ancora oggi, nel Regno Unito; al punto che tali immigrati vengono chiamati sia probashi (“abitanti di fuori” – migranti) sia londoni (britannici). Fino al 2003 la migrazione era quasi esclusivamente maschile, per poi subire un lieve incremento nella partecipazione femminile che rimane però al 5%. Oltre il 70% dei probashi è diretto verso i Paesi del Golfo, seguiti dalla Malesia e da Singapore.

http://frontierenews.it/wp-content/uploads/2012/07/Donna-in-strada-per-festeggiare-la-Festa-della-Donna-300x201.jpgDonna in strada per festeggiare la Festa della Donna
BANGLADESI IN ITALIA. In Italia il flusso migratorio dal Bangladesh iniziò negli anni Ottanta, principalmente nell’area romana, dove si registrò negli anni Novanta il primo caso di occupazione di uno stabile (La Pantanella, ex-fabbrica di pasta abbandonata) da parte di cittadini immigrati, a causa della mancanza di luoghi ove dormire. Da quel momento il movimento d’entrata nella nostra nazione non si è più arrestato. Se nel 1990 la sanatoria della “legge Martelli” contava 4.296 permessi di soggiorno per cittadini bangladesi, nel 2003 si registravano 27.356 residenti, sino ad arrivare agli 82.451 d’inizio 2011.
Tolta
 Roma, che è la città con la più alta presenza di bangladesi (il 18,5% della collettività), la regione che segna il numero maggiore di cittadini del Bangladesh è ilVeneto (18.900, il 22,1%) e poi la Lombardia. Il Lazio è al terzo posto con il 20,1% (17.200). Dei residenti globali il 32% è rappresentato dalle donne, e la fascia di età principale è quella dei giovani adulti (18-44 anni) che rappresenta il 71,5% del totale. Gli alunni bangladesi nelle scuole nell’anno scolastico 2010\2011 sono stati 10.500, dei quali 1.556 (il 14,8%) iscritti nelle scuole della Provincia di Roma. La stragrande maggioranza dei probashi è in Italia per lavoro, soprattutto di tipo subordinato; ma è in aumento anche l’imprenditoria: sono al quarto posto fra le collettività immigrate nell’ambito dell’imprenditoria (il 4,3% del totale degli stranieri), in primo luogo nelcommercio. Come rimesse, nel 2010 dall’Italia sono partiti 193 milioni e 500 mila euro verso il Bangladesh; il 27% (52 milioni di euro) solo da Roma.
Queste sono le statistiche per avere un quadro generale di quanti sono e dove vivono i bangladesi in Italia. Ma come vivono da noi?
http://frontierenews.it/wp-content/uploads/2012/07/Alunna-di-scuola-di-lingua-bangla-200x300.jpg
Alunna di scuola di lingua bangla
SRONIK: SACRIFICI, LAVORO E UMILIAZIONI. È stato presentato tempo fa in una delle scuole più famose per presenza di alunni stranieri di Roma, la Carlo Pisacane, nel cuore del quartiere bangladese per eccellenza, un saggio curato da Francesco Pompeo intitolato “Pigneto-Banglatown” (Meti edizioni), dove si analizza lo stile di vita dei bangladesi in un quartiere che sembra uno spaccato di Dhaka. Questo saggio esamina bene le dinamiche dellaquotidianità. La prima cosa che emerge, anche dagli studi documentati nell’ultimo rapporto Caritas-Migrantes 2012, è che i cittadini bangladesi che giungono in Italia sono giovani maschi, spesso di formazione e status medio – alto, partiti per elevare il proprio status sociale ed economico, i quali si trovano però davanti una realtà che al contrario li mortifica. Per molti di loro diventare sronik (lavoratore) in Italia è undeclassamento sociale, che riguarda anche la famiglia del lavoratore nel bidesh, dove frequentemente le famiglie sono commercianti, hanno un’attività (kaj) che non ha il medesimo valore di un’attività manuale o subordinata, appannaggio in Bangladesh a gusthi (patri lignaggio di appartenenza di una persona) di infimo livello (F. Pompeo, pag. 78).
In poche parole, lavorare in un call-center, un internet-point, un negozio di frutta, o peggio avere una bancarella ambulante, rappresenta un’onta per la famiglia di provenienza, e per lo stesso probashi in Italia. Infatti, la maggior parte delle famiglie in Bangladesh non viene mai a sapere della reale condizione di vita dei propri parenti nel nostro paese, quale sia esattamente il loro lavoro. Tutti i sacrifici e le umiliazioni patite qui da noi sono segrete a chi rimane in bidesh. A loro arriva solo il flusso di denaro che testimonia l’agiatezza dei migranti lavoratori. Ha dunque senso rimanere in Italia perché pare che in Bangladesh non sia così facile investire le risorse economiche in progetti di autopromozione; da noi invece, se si ha tenacia, volontà e una mente dedita agli affari, lo sronik può migliorare la sua posizione sociale (manifestata simbolicamente dal vestiario) e di riflesso (con la traccia del denaro inviato) elevarla anche in Bangladesh. Aggiungiamo, inoltre, come per arrivare a questi status sociali i probashi spesso siano costretti a vivere in stanze sovraffollate, in posti letti pagati profumatamente ad affittuari bangladesi – questo è un mercato nero senza morale che specula sulle vite dei propri concittadini – o italiani che fanno affari d’oro. Vengono chiamate bachelors’ houses (le case degli scapoli), e capita che alcuni uomini vivano con la famiglia in un quartiere e dormano in questi alveari umani perché là hanno il luogo di lavoro, stanze con anche tre letti a castello e brandine varie tutte pagate singolarmente.
STATUS SOCIALE E POLITICA. Questo è l’universo psicologico ed economico complesso in cui si muovono i bangladesi in Italia. Ovviamente esiste anche una larga percentuale di famiglie felici e benestanti, con avviate attività e case acquistate con il mutuo dove abitano senza coinquilini. Lo status sociale è fondamentale, non solo agli occhi degli italiani – ha una diversa considerazione un venditore di rose per strada, da un cuoco in un ristorante italiano fino ad un imprenditore – ma anche agli occhi della stessa comunità bangladese. Credo si possa affermare che non molte altre comunità migranti in Italia pullulino di capipopolo quanto quella bangladese. Figure che hanno fatto fortuna, ricche, a cui si legano membri diversi della comunità di quartiere, anche e soprattutto per questioni politiche. Come abbiamo spiegato nella prima parte, l’uomo bangladese sente in modo vigoroso le vicende politiche; pertanto in Italia si ricreano le stesse dinamiche e divisioni politiche che animano le lotte di partito nel proprio paese. O si è per l’Awami League (il partito governativo dell’attuale Primo Ministro Sheikh Hasina) o si è per Khaleda Zia (il partito nazionalista d’opposizione), i quali si contendono il potere – anche con passati spargimenti di sangue – dall’indipendenza dal Pakistan. Pure in Italia ci sono partiti, testate giornalistiche, eventi culturali affiliati a queste due opposte fazioni. Se sei amico di uno seguace di un partito difficilmente potrai esserlo anche di qualcuno che milita nel partito opposto.
http://frontierenews.it/wp-content/uploads/2012/07/Bangla-Patshala-a-Roma-Scuola-lingua-bengalese-per-bambini.jpg
Bangla Patshala a Roma (Scuola lingua bengalese per bambini)
LA LINGUA BANGLA, UN’EREDITÀ COMUNE. Fortunatamente non c’è solo la politica ad animare l’orgoglio dei bangladesi. La difesa della propria lingua livella ogni differenza. Ilrispetto per i martiri della nazione, deceduti affinché il bangla fosse la lingua del Bangladesh, è il cuore delle scuole di lingua che si aprono in ogni città italiana: le bangla pathshala o Bangla Academy, nascono con l’intento di preservare la conoscenza della lingua alle nuove generazioni. Bambini nati qui, che alternano l’italiano a scuola la mattina alla propria lingua nei corsi pomeridiani, o fine settimanali, tenuti da madri volenterose. L’alfabeto bangladese deriva dall’alfabeto Brahmi ed ha 11 vocali (che mutano se seguono una consonante) e 27 consonanti.

LA MUSICA NEL SANGUE. Ai bambini viene insegnate anche la danza e la musica tradizionale. Sì, perché la musica è veramente nel sangue di questa gente: sembra quasi che ogni donna in cuor suo sogni di essere una famosa cantante, e tutte intonano canzoni suonando l’harmonium (strumento a tastiera alimentato dall’aria prodotta da un mantice, suonato con una mano che pigia i tasti e con l’altra che contrare il mantice), mentre agli uomini si riservano le percussioni (tabla).
http://frontierenews.it/wp-content/uploads/2012/07/Donna-suona-lharmonium-e-un-uomo-le-tabla-durante-una-festa-hindu.jpg
Donna suona l'harmonium e un uomo le tabla durante una festa hindu
Potreste essere stupiti dal trovarvi davanti donne con mole notevole tirar fuori voci esili come usignoli. È sufficiente andare ad un qualsiasi festival – il più famoso è il Boishakh Mela che celebra il Capodanno bangladese (Pôhela Boishakh) che cade il 14 Aprile – per assistere alle esibizioni delle artiste del luogo e alle danze coloratissime dei bambini. Segno inequivocabile di quanto sia importante la conservazione delle proprie tradizioni culturali. Altri festival più piccoli (il Boishakh Mela dura solitamente una settimana) ma sempre colorati – queste feste sono un’occasione per le donne di sfoggiare gli abiti più belli, i saree acquistati nei giorni precedenti – sono il Falgun (la Festa della Primavera che coincide con il 13 Febbraio) e la pitha-mela (la Festa delle torte). Tra quelle religiose c’è l’Eid, la festa per la fine del Ramadhan.

Shaheed Minar a Roma

CULTURA BANGLADESE, UNA TRADIZIONE DA CONSERVARE. Ancora riguardo alla conservazione delle tradizioni, che nella maggior parte dei casi equivale, per le comunità migranti, ad una riproduzione in terra d’immigrazione delle abitudini della terra d’origine, va ricordato come a Roma sia stato donato qualche anno fa uno spazio verde dove erigere una copia in scala minore del Monumento ai Martiri(Shaheed Minar), presso cui vengono deposti i fiori dalla comunità nella notte del 20 Febbraio.
I bangladesi sono rinomati giocatori dicricket, come tutta l’area indo-pakistana e srilankese che ha subito l’influenza delcolonialismo britannico. Attraverso lo sport i ragazzi cercano una via di rivalsa alla loro condizione di vita in Italia, ed è successo che squadre di cricket formate da ragazzi giovanissimi siano arrivate a competere ad alti livelli (per poi scontrarsi con la burocrazia dei tesseramenti). Solo a Roma vanno citate tre importanti squadre: ilBangla Boys Cricket Club, il Rome Bangladesh Cricket Club e il Piazza Vittorio Cricket Club.
I matrimoni avvengono invece quasi esclusivamente in patria, qui è impossibile sostenere economicamente il costo di un matrimonio che dura quattro giorni e sfami tutta la cerchia di amici e parenti dello sposo e della sposa. Del resto, un matrimonio povero sarebbe un’onta insopportabile per la coppia e le loro famiglie. Molto meglio prendere dei giorni di ferie e andare a sposarsi in Bangladesh.
La comunità bangladese è a prevalenza musulmana ed hindu (con un numero minore di buddhisti e cristiani). La differenza è riscontrabile solo dalle donne: le musulmane hanno iniziato ad indossare il velo classico islamico (hijab), laddove in anni passati lasciavano scoperto il capo per velare unicamente i capelli in modo leggero con lo scialle dell’abito (ulna), mentre le donne hindu, se sposate, hanno un tratto rosso all’attaccatura dei capelli nel centro della fronte. In Italia sono molte le moschee e i centri islamici gestiti da imam bangladesi, a volte in garage, dove si insegna anche l’arabo ai bambini (iqro).
Nel campo del lavoro abbiamo già detto come questo popolo sia forte nella rivendita al dettaglio di generi alimentari e nei servizi (phone center, internet point). Mentre le donne, che negli anni addietro rimanevano per lo più in casa senza imparare mai l’italiano, ora si integrano molto meglio, ed è in aumento positivo il numero di donne bangladesi attive nel sociale, come mediatrici culturali.
http://frontierenews.it/wp-content/uploads/2012/07/Bambina-truccata-per-Falgun-200x300.jpg
Bambina truccata per Falgun
IMPARIAMO IL BANGLA. Per concludere, un po’ di terminologia. La frase che sentirete maggiormente in una conservazione bangladese è thik ache (nelle due pronunce thik accè o thik assè) che vuol dire “Sei d’accordo?” o “Sono d’accordo”: provate ad ascoltare una telefonata qualsiasi di un bangladese per strada e ne avrete la riprova. “Uomo” si dicemanush, mentre “donna” si dice mohila, sebbene stranamente le donne non amino sentirsi chiamare in questo modo: tra di loro si chiamano bhabi, che equivale alla nostra “cognata”, indica una parentela più affettiva e simbolica che reale (ma un estraneo non può rivolgersi in questo modo ad una donna bangladese). Ammu è la madre e abbu il padre; i bambini vengono affettuosamente chiamati babu. Il complimento ad una donna va dal sempliceshundor (bella) sino al massimo della bellezza che è fatafati: un complimento del genere fa sgranare gli occhi a qualsiasi donna bangladese, così come i complimenti ai loro abiti a cui tengono molto e sono parte integrante della loro vanità.
Anche questa parte non può essere esaustiva. Deve terminare qui. L’intento non è enciclopedico né ha la presunzione di essere un saggio. È solo un tentativo di avvicinare ciò che sembra lontano, incomprensibile. La sfida della multiculturalità, delle moderne frontiere, è quella non di rendere un tutto omogeneo ed amorfo, ma mantenere l’alterità per renderla prossima a noi quanto più possibile. Conoscere gli altri è una ricchezza sia per noi quanto per loro. E aiuta a vincere i pregiudizi.

Quando ci si accosta al parco un bangladese che vuole venderci una rosa, o un lavavetri al semaforo, è sufficiente un no ed un sorriso, senza scortesia. E pensiamo che con una nostra moneta lui magari riesce a far studiare i figli o comprare i medicinali ai suoi genitori nel suo paese. Questo non è qualunquismo, ma una delle dinamiche che regolano i rapporti tra i Paesi dalle economie avanzate a quelli che rientrano tra le economie povere. A Dhaka ci sono bambini minorenni che lavorano nelle fornaci del vetro e dei mattoni quasi 24 ore al giorno per avere come paga poche monete che sfamano tutta la famiglia. Magari uno di questi bambini è il figlio di chi vi sta vendendo una rosa. Pensiamoci.